০৩:১৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারী ২০২৫, ২৪ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঝিনাইদাহ জেলা শৈলকুপা থানার জিল্লুর রহমান মালায়শিয়া ও সিঙ্গাপুর চেক পয়েন্টে আটক

 

ঝিনাইদাহ জেলা শৈলকুপা থানা জিল্লুর রহমান গত কয়েক বছর সিঙ্গাপুর আছেন। তিনি একজন সোনা চালানকারী তিনি কয়েক বছর ধরে মালয়েশিয়া এবং সিঙ্গাপুর সিটিজেনসহ দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসা করে আসছে। দুই জন মালমেশিয়ান এবং একজন সিঙ্গেপুরিয়ান কেনভিন বয়স ৪৫, মালয়েশিয়ান দুই জন ইয়াং ও চিং বয়স ৩৭ঝিনাইদাহ জেলার শৈলকুপা থানার সিঙ্গাপুর প্রবাসী জিল্লুর রহমান বয়স ৩০। উভয় মিলে ব্যবসা করে আসছেন।

তারা সবাই মিলে সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ মিলে এক সাথে ব্যবসা করে আসছেন দীর্ঘদিন যাবৎ। সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশনে নগদ টাকা স্বর্ণের বার সহ গ্রেফতার হয়। ৩ তারিখে আনুমানিক রাত ৮টা বাজে এমন সময়ে। তাদের কাছে বিপুল পরিমাণে স্বর্ণের বার ও লিকুইড অর্থ পাওয়া যায়। তারা ঐ মুহুর্তে গ্রেফতার হয়। সিঙ্গাপুর এবং মালয়েশিয়ান পুলিশ সবাই মিলে গ্রেফতার করে। তার কোথায় কোন জেলে আছে জানা যায় নাই।

সিঙ্গাপুরের প্রবাসী সূত্রে জানা যায় তাহার কত দিন জেল হয়েছে বা জরিমানা হয়েছে তা সঠিকভাবে জানা যায় নাই। সিঙ্গাপুর প্রবাসীরা বাংলাদেশের মানহানি হচ্ছে বা এটা বাংলাদেশের জন্য নেককার জনক ঘটনা। তাদের দীর্ঘমেয়াদী সাজা চায় সিঙ্গাপুর প্রবাসীরা যাতে এই ধরনের কোন ব্যবসা কোন বাঙ্গালি না করে।

ঝিনাইদাহ জেলা শৈলকুপা থানার জিল্লুর রহমান মালায়শিয়া ও সিঙ্গাপুর চেক পয়েন্টে আটক

ঝিনাইদাহ জেলা শৈলকুপা থানার জিল্লুর রহমান মালায়শিয়া ও সিঙ্গাপুর চেক পয়েন্টে আটক

সর্বশেষ আপডেট : ০৮:১৬:৫৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ জানুয়ারী ২০২৫

 

ঝিনাইদাহ জেলা শৈলকুপা থানা জিল্লুর রহমান গত কয়েক বছর সিঙ্গাপুর আছেন। তিনি একজন সোনা চালানকারী তিনি কয়েক বছর ধরে মালয়েশিয়া এবং সিঙ্গাপুর সিটিজেনসহ দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসা করে আসছে। দুই জন মালমেশিয়ান এবং একজন সিঙ্গেপুরিয়ান কেনভিন বয়স ৪৫, মালয়েশিয়ান দুই জন ইয়াং ও চিং বয়স ৩৭ঝিনাইদাহ জেলার শৈলকুপা থানার সিঙ্গাপুর প্রবাসী জিল্লুর রহমান বয়স ৩০। উভয় মিলে ব্যবসা করে আসছেন।

তারা সবাই মিলে সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ মিলে এক সাথে ব্যবসা করে আসছেন দীর্ঘদিন যাবৎ। সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশনে নগদ টাকা স্বর্ণের বার সহ গ্রেফতার হয়। ৩ তারিখে আনুমানিক রাত ৮টা বাজে এমন সময়ে। তাদের কাছে বিপুল পরিমাণে স্বর্ণের বার ও লিকুইড অর্থ পাওয়া যায়। তারা ঐ মুহুর্তে গ্রেফতার হয়। সিঙ্গাপুর এবং মালয়েশিয়ান পুলিশ সবাই মিলে গ্রেফতার করে। তার কোথায় কোন জেলে আছে জানা যায় নাই।

সিঙ্গাপুরের প্রবাসী সূত্রে জানা যায় তাহার কত দিন জেল হয়েছে বা জরিমানা হয়েছে তা সঠিকভাবে জানা যায় নাই। সিঙ্গাপুর প্রবাসীরা বাংলাদেশের মানহানি হচ্ছে বা এটা বাংলাদেশের জন্য নেককার জনক ঘটনা। তাদের দীর্ঘমেয়াদী সাজা চায় সিঙ্গাপুর প্রবাসীরা যাতে এই ধরনের কোন ব্যবসা কোন বাঙ্গালি না করে।