রাজধানী মিরপুরের শাহআলী থানাধীন অন্তর্গত ৯৩ নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি সোয়েব আলী শিকদারের নেতৃত্বে চিড়িয়াখানা রোডে বীর মুক্তিযোদ্ধার দোকান ভাঙচুর ও লুটপাটসহ মুক্তিযোদ্ধাকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে।
এ সকল সার্থলোভী লোকদের কারনে বারবার বিতর্কৃত হয়ে উঠছে এই শুসংগঠনটি আর তাদের কারনে প্রশ্নবৃদ্ধ হচ্ছে দলের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ। সূত্রে যানা গেছে, রাজধানী মিরপুরের শাহআলী থানাধীন অন্তর্গত ৯৩ নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি সোয়েব আলী শিকদারের নেতৃত্বে চিড়িয়াখানা রোডে বীর মুক্তিযোদ্ধার দোকান ভাঙচুর ও লুটপাটসহ মুক্তিযোদ্ধাকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে।
গতকাল রোববার রাত ১২ ই মে আনুমানিক রাত ১টা ৩০ মিনিটের দিকে সোয়েব আলী শিকদারের নেতৃত্বে এক দেড়শ কিশোর গ্যাংয়ের সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে চিড়িয়াখানা রোডের পোল্ট্রি ফার্মের পাশের এই দোকানে হামলা ও লুটপাট চালায় বলে অভিযোগ ভুক্তভোগী মুক্তিযোদ্ধা মনির হোসেনের।
এ সময় কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদের হাতে ছুরি চাপাতি, রামন্দা, লোহার রড, পাইপসহ অনেক কিছুই ছিল। তখন তারা দোকানে ভাঙচুর করে প্রায় তিন লক্ষ টাকার মালামাল লুটপাট করে নিয়ে যায় কিশোর গ্যাংয়ের লিডার সন্ত্রাসী সোয়েব আলী শিকদারের বাহীনির সদস্যরা। মনির হোসেন আরও অভিযোগ করে বলেন, গত কয়েকদিন যাবৎ এ ঘটনা ঘটলেও থানায় কয়েকবার গিয়েও মামলা করাতে ব্যর্থ হন ভুক্তভোগীর পরিবার। স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা যায়, এছাড়াও সোয়েব আলী শিকদারের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির, মাদক ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা অন্যের ফ্ল্যাট দখল, সমবায় সমিতির পরিচালক পদ বিনা নির্বাচনে জোরপূর্বক ভাবে দখলে নেওয়া। ক্ষমতার অপব্যবহার করে সমিতির অর্থ আত্মসাৎসহ নানা অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
তাকে নিয়ে একটি জাতীয় দৈনিকে ইতিমধ্য একটি সংবাদ প্রকাশিত হয় যেখানে লেখা হয় যুবলীগ নেতা সোয়েব আলী শিকদারের নিয়ন্ত্রণে নিউ সি ব্লেকের ফতের মাদক ব্যবসা। এ অভিযোগের বিষয়ে যুবলীগ নেতা সোয়েব আলী শিকদারের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করলে তার মুঠোফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।