সোনার অলংকার এক্সচেঞ্জ ও পারচেজে বাদের হার ও সোনার অলংকার বিক্রয়ে ন্যূনতম মজুরি পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। বিশ্বের অন্যান্য দেশের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সোনার অলংকার বিক্রয়ের সময় ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় এটি পুনর্নির্ধারণ করা হয়।
গতকাল মঙ্গলবার বাজুস থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নতুন নিয়মানুযায়ী সোনার অলংকার এক্সচেঞ্জ বা পরিবর্তনের ক্ষেত্রে ১০ শতাংশ ও পারচেজ বা ক্রেতার কাছ থেকে ক্রয়ের ক্ষেত্রে ১৫ শতাংশ বাদ যাবে। এর আগে সোনার অলংকার এক্সচেঞ্জ বা পরিবর্তনের ক্ষেত্রে ৯ শতাংশ এবং পারচেজ বা ক্রেতার কাছ থেকে ক্রয়ের ক্ষেত্রে ১৩ শতাংশ বাদের নিয়ম কার্যকর ছিল।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, সোনার অলংকার বিক্রয়ের সময় ভারতে ১২ শতাংশ, শ্রীলঙ্কায় ৮ শতাংশ, চীনে ১৫ শতাংশ, ইতালিতে ২০ শতাংশ, হংকংয়ে ৩০ শতাংশ, মালয়েশিয়ায় ৩৫ শতাংশ, অস্ট্রেলিয়ায় ২০ শতাংশ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ৬ শতাংশ, যুক্তরাজ্যে ১৪ শতাংশ পর্যন্ত মজুরি গ্রহণ করা হয়।
বাংলাদেশের সব জুয়েলারি ব্যবসায়ীকে সোনার অলংকার এক্সচেঞ্জ বা পরিবর্তনের ক্ষেত্রে ১০ শতাংশ ও পারচেজ বা ক্রেতার কাছ থেকে ক্রয়ের ক্ষেত্রে ১৫ শতাংশ বাদের নিয়ম কার্যকর এবং সোনার অলংকার বিক্রয়ের সময় ক্রেতার কাছ থেকে ৬ শতাংশ মজুরি গ্রহণ করার অনুরোধ জানায় বাজুস।
এ ছাড়া এখন থেকে ক্রেতাসাধারণ জুয়েলারি ব্যবসাসংক্রান্ত যেকোনো অভিযোগ ও পরামর্শ এই ই-মেইলে