০৭:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঘূর্ণিঝড় রেমাল কেড়ে নিল দশটি প্রাণ।

প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমালের কারণে ১০ জনের প্রাণহানির খবর জানিয়েছে সরকার। খুলনা, বরিশাল, সাতক্ষীরা, চট্টগ্রাম, পটুয়াখালী, ভোলায় তাদের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া ঝড়ে এ পর্যন্ত ১ লাখ ৫০ হাজার ৪৭৫টি বাড়িঘর বিধ্বস্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

আজ সোমবার (২৭ মে) সচিবালয়ে প্রেস ব্রিফিং এসব  তথ্য জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমান।

তিনি জানান, রিমালের প্রভাবে মোট ১৯ জেলা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এগুলো হলো খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, ঝালকাঠি, বরিশাল, পটুয়াখালী, পিরোজপুর, বরগুনা, ভোলা, ফেনী, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, নড়াইল, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর, যশোর।

ক্ষতিগ্রস্ত উপজেলার সংখ্যা ১০৭টি। ক্ষতিগ্রস্ত ইউনিয়ন ও পৌরসভা ৯১৪টি।

প্রতিমন্ত্রী জানান, ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে উপকূলের ৩৭ লাখ ৫৮ হাজারের বেশি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। পুরোপুরি বিধ্বস্ত হয়েছে ৩৫ হাজার ৪৮৩টি ঘরবাড়ি। এছাড়া আংশিকভাবে বিধ্বস্ত হয়েছে ১ লাখ ১৪ হাজার ৯৯২টি ঘরবাড়ি।

উপকূলী এলাকার ৯ হাজার ৪২৪টি আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেন ৮ লাখেরও বেশি মানুষ। এছাড়া গরু, ছাগল, মহিষ, ভেড়া আশ্রয় নিয়েছে ৫২ হাজার ১৪৬টি।

কাউনিয়ায় ৫ বছর পর পাবলিক কবরস্থান থেকে লাশ উত্তোলন

ঘূর্ণিঝড় রেমাল কেড়ে নিল দশটি প্রাণ।

সর্বশেষ আপডেট : ০২:৪৯:৪০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ মে ২০২৪

প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমালের কারণে ১০ জনের প্রাণহানির খবর জানিয়েছে সরকার। খুলনা, বরিশাল, সাতক্ষীরা, চট্টগ্রাম, পটুয়াখালী, ভোলায় তাদের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া ঝড়ে এ পর্যন্ত ১ লাখ ৫০ হাজার ৪৭৫টি বাড়িঘর বিধ্বস্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

আজ সোমবার (২৭ মে) সচিবালয়ে প্রেস ব্রিফিং এসব  তথ্য জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমান।

তিনি জানান, রিমালের প্রভাবে মোট ১৯ জেলা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এগুলো হলো খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, ঝালকাঠি, বরিশাল, পটুয়াখালী, পিরোজপুর, বরগুনা, ভোলা, ফেনী, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, নড়াইল, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর, যশোর।

ক্ষতিগ্রস্ত উপজেলার সংখ্যা ১০৭টি। ক্ষতিগ্রস্ত ইউনিয়ন ও পৌরসভা ৯১৪টি।

প্রতিমন্ত্রী জানান, ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে উপকূলের ৩৭ লাখ ৫৮ হাজারের বেশি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। পুরোপুরি বিধ্বস্ত হয়েছে ৩৫ হাজার ৪৮৩টি ঘরবাড়ি। এছাড়া আংশিকভাবে বিধ্বস্ত হয়েছে ১ লাখ ১৪ হাজার ৯৯২টি ঘরবাড়ি।

উপকূলী এলাকার ৯ হাজার ৪২৪টি আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেন ৮ লাখেরও বেশি মানুষ। এছাড়া গরু, ছাগল, মহিষ, ভেড়া আশ্রয় নিয়েছে ৫২ হাজার ১৪৬টি।