০৭:৫৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

খাগড়াছড়িতে বিভিন্ন জায়গায় প্রাকৃতিক দুর্যোগ বন্যায় ঘর বন্ধী মানুষ

খাগড়াছড়ি চেংগী নদী ও দীঘিনালায় মাইনি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে এলাকার ৮টি গ্রাম পানিতে ডুবে গেছে। এতে প্রায় সাত শতাধিক বাড়িঘর পানিতে ডুবে যায়।

পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট বন্যায় এসব বাড়িঘর ডুবে যাওয়ায় লোকজন গুলো আশ্রয়হীন হয়ে পড়েছে। অনেকে স্হানীয় আশ্রয় কেন্দ্র স্কুল-কলেজে আশ্রয় নিয়েছে।

রাতের বেলা হঠাৎ করে চেংগী ও মাইনি নদীর পানি বেড়ে গিয়ে নিম্নঅঞ্চল গ্রামগুলো ডুবে যায়।

এতে শাক সবজি সহ ফসলী জমির কিছু ধানও ডুবে যায়। জেলা সদরের গরু বাজার সবজি বাজার সড়ক দুটো পানির নিচে।

গঞ্জ পাড়া কালাডেবা জীপ স্টেশন এলাকা মুসলিমপাড়া শব্দ মিয়া পাড়া বাস টার্মিনাল নিচু অঞ্চলগুলো এখন ও ডুবে আছে।

দীঘিনালার মাইনি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে মেরুং হাজাছড়া ছোট মেরুংও বেতচড়ি সহ বিভিন্ন নিম্নাঅঞ্চলের গ্রামগুলোতে পানি ঢুকে পড়েছে। টানা বৃষ্টিতে বিভিন্ন স্থানে পাহাড় ধসেরও সৃষ্টি হয়েছে। তবে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক আছে। এখানে আকাশ এখনো কালো মেঘে ডাকা।
বৃষ্টি হলে আরোও বেশি গ্রাম প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা করছে স্থানীয়রা।

স্বরাষ্ট্র সচিব হলেন ড. নাসিমুল গনি

খাগড়াছড়িতে বিভিন্ন জায়গায় প্রাকৃতিক দুর্যোগ বন্যায় ঘর বন্ধী মানুষ

সর্বশেষ আপডেট : ০৮:৩৩:১০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ মে ২০২৪

খাগড়াছড়ি চেংগী নদী ও দীঘিনালায় মাইনি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে এলাকার ৮টি গ্রাম পানিতে ডুবে গেছে। এতে প্রায় সাত শতাধিক বাড়িঘর পানিতে ডুবে যায়।

পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট বন্যায় এসব বাড়িঘর ডুবে যাওয়ায় লোকজন গুলো আশ্রয়হীন হয়ে পড়েছে। অনেকে স্হানীয় আশ্রয় কেন্দ্র স্কুল-কলেজে আশ্রয় নিয়েছে।

রাতের বেলা হঠাৎ করে চেংগী ও মাইনি নদীর পানি বেড়ে গিয়ে নিম্নঅঞ্চল গ্রামগুলো ডুবে যায়।

এতে শাক সবজি সহ ফসলী জমির কিছু ধানও ডুবে যায়। জেলা সদরের গরু বাজার সবজি বাজার সড়ক দুটো পানির নিচে।

গঞ্জ পাড়া কালাডেবা জীপ স্টেশন এলাকা মুসলিমপাড়া শব্দ মিয়া পাড়া বাস টার্মিনাল নিচু অঞ্চলগুলো এখন ও ডুবে আছে।

দীঘিনালার মাইনি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে মেরুং হাজাছড়া ছোট মেরুংও বেতচড়ি সহ বিভিন্ন নিম্নাঅঞ্চলের গ্রামগুলোতে পানি ঢুকে পড়েছে। টানা বৃষ্টিতে বিভিন্ন স্থানে পাহাড় ধসেরও সৃষ্টি হয়েছে। তবে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক আছে। এখানে আকাশ এখনো কালো মেঘে ডাকা।
বৃষ্টি হলে আরোও বেশি গ্রাম প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা করছে স্থানীয়রা।