০২:১৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বেলকুচিতে উপজেলায় ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

বেলকুচি উপজেলায় ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

শুক্রবার (৯ আগস্ট) সকাল ৮ টা থেকে বেলকুচি উপজেলা বিভিন্ন রাস্তার মোড়ে যানজট নিরসনের জন্য তাদের কাজ করতে দেখা গেছে।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সড়কে অবস্থান নিয়ে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করছেন শিক্ষার্থীরা। কারো হাতে লাঠি, মুখে বাঁশি।
ট্রাফিক পুলিশের মতো ইশারা-ইঙ্গিতের মাধ্যমে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করছেন তারা। এদিকে রাস্তায় পুলিশ প্রশাসনকে দেখা যায়নি।
শিক্ষার্থী মোঃ আবুল কাসেম বলেন, ‘সকাল থেকেই বেলকুচি মুকুন্দগাতী বাসস্ট্যান্ডে নিজ উদ্যোগে অবস্থান করি। যাতে যানজট না হয়।
বেলকুচি ডিগ্রি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী মোঃ মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের পর থেকে গোটা বেলকুচি উপজেলা কোনো ট্রাফিক পুলিশ নেই। এ অবস্থায় বেলকুচিবাসীকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা আমাদের দায়িত্ব। এই দায়িত্ব বোধ থেকে সড়কে যানজট নিয়ন্ত্রণে নেমেছি।

ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরা দায়িত্বে না আসা পর্যন্ত এই কাজ চালিয়ে যাব।
পথচারীরা বলেন, ‘আমরা খুবই খুশি। সাধারণ শিক্ষার্থীরা রাস্তায় যানজট নিরসনের জন্য কাজ করছে। এতে আরো বেশি ভালো লাগছে।’ তারা বলেন, নতুন উদ্যোগে, নতুন উদ্যমে দেশটি এগিয়ে যাক।

জনপ্রিয় খবর

স্বরাষ্ট্র সচিব হলেন ড. নাসিমুল গনি

বেলকুচিতে উপজেলায় ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

সর্বশেষ আপডেট : ০৬:৪৮:৪৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ অগাস্ট ২০২৪

বেলকুচি উপজেলায় ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

শুক্রবার (৯ আগস্ট) সকাল ৮ টা থেকে বেলকুচি উপজেলা বিভিন্ন রাস্তার মোড়ে যানজট নিরসনের জন্য তাদের কাজ করতে দেখা গেছে।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সড়কে অবস্থান নিয়ে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করছেন শিক্ষার্থীরা। কারো হাতে লাঠি, মুখে বাঁশি।
ট্রাফিক পুলিশের মতো ইশারা-ইঙ্গিতের মাধ্যমে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করছেন তারা। এদিকে রাস্তায় পুলিশ প্রশাসনকে দেখা যায়নি।
শিক্ষার্থী মোঃ আবুল কাসেম বলেন, ‘সকাল থেকেই বেলকুচি মুকুন্দগাতী বাসস্ট্যান্ডে নিজ উদ্যোগে অবস্থান করি। যাতে যানজট না হয়।
বেলকুচি ডিগ্রি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী মোঃ মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের পর থেকে গোটা বেলকুচি উপজেলা কোনো ট্রাফিক পুলিশ নেই। এ অবস্থায় বেলকুচিবাসীকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা আমাদের দায়িত্ব। এই দায়িত্ব বোধ থেকে সড়কে যানজট নিয়ন্ত্রণে নেমেছি।

ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরা দায়িত্বে না আসা পর্যন্ত এই কাজ চালিয়ে যাব।
পথচারীরা বলেন, ‘আমরা খুবই খুশি। সাধারণ শিক্ষার্থীরা রাস্তায় যানজট নিরসনের জন্য কাজ করছে। এতে আরো বেশি ভালো লাগছে।’ তারা বলেন, নতুন উদ্যোগে, নতুন উদ্যমে দেশটি এগিয়ে যাক।