০৩:৪২ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৪ জানুয়ারী ২০২৫, ২১ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

খাগড়াছড়িতে আজ শারদীয় দুর্গাপূজার মহাঅষ্টমী ও নবমী পালন হচ্ছে

আজ শুক্রবার শারদীয় দুর্গাপূজার মহাঅষ্টমী ও নবমী। সব মন্দিরেই ভোর থেকে মহাঅষ্টমী ও নবমী পূজার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়েছে।

মহাঅষ্টমী ও নবমী পূজা অনুষ্ঠানিকতা শুরু হয় সকাল ছয়টা । এছাড়াও চন্ডী ও মন্ত্রপাঠের মাধ্যমে পূজা, দেবী-দর্শন, দেবীর পায়ে ভক্তদের অঞ্জলি প্রদান, প্রসাদ গ্রহণের মাধ্যমে দিনব্যাপী চলে পূজার আনুষ্ঠানিকতা।

শুক্রবার (১১ অক্টোবর) খাগড়াছড়ি বিভিন্ন পূজা মণ্ডপ ঘুরে দেখা গেছে মণ্ডপে মণ্ডপে নেমেছে ভক্তদের ঢল। ঢাক, কাঁসর, ঘণ্টা, শঙ্গ এবং উলুধ্বনিতে মুখরিত প্রতিটি মণ্ডপ। শিল্পীদের রংতুলির ছোঁয়া, বিভিন্ন কারুকাজ ও নানা আলোকসজ্জায় উৎসবের সাজে সেজেছে প্রতিটি মন্ডপ।

ধূপ-আগরবাতির গন্ধ মোহিত করে তুলেছে আঙিনা। বর্ণিল সাজসজ্জা, হইচই আর মহা ধুমধামের যেন শেষ নেই। প্রতিটি পূজাস্থলে চলছে চন্ডী পাঠ। ভক্তদের পূজা- আর্চনা, দেবী-দর্শন, দেবীর পায়ে ভক্তদের পুষ্পাঞ্জলি প্রদান, প্রসাদ গ্রহণের মাধ্যমে দিনব্যাপী চলে পূজার আনুষ্ঠানিকতা। সকালে পূজার জন্য মন্ডপে ভীর থাকলেও বিকাল থেকে রাত পর্যন্ত চলবে প্রতিমা দর্শন। সে সময় ভক্তদের ভীর বেড়ে যাবে কয়েক গুণ।

এর আগে মহাষষ্ঠীর মধ্য দিয়ে শুরু হয় শারদীয় দুর্গোৎসবের দুর্গাপূজা। ১২ অক্টোবর শনিবার বিজয়া দশমীতে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে পাঁচ দিনব্যাপী এ উৎসবের।

সনাতনী শাস্ত্র অনুযায়ী, সনাতন ধর্মীয় বিশ্বাস মতে ভক্তদের কষ্ট দূর করতে চলতি বছর দেবী দুর্গা এসেছেন ঘোটকে, আর বিজয়া দশমীর দিন ঘোটকে বা ঘোড়ায় মর্ত্যলোক ছেড়ে কৈলাসে চলে যাবেন। শাস্ত্রমতে দেবীর আগমন ঘোটকে হলে ফলাফল ছত্রভঙ্গ হয়। সেই নিরিখে ২০২৪ সালে দেবীর গমন ঘোড়ায় হওয়ার জেরে ফলাফল ছত্রভঙ্গ হতে পারে। শাস্ত্রমতে এই ঘোটকে গমনের ফলে সামাজিক ও রাজনৈতিক এলোমেলো অবস্থাকে ইঙ্গিত করে। এটি যুদ্ধ, বিগ্রহ, অশান্তি, বিপ্লবের ইঙ্গিত দিয়ে থাকে।

অভিনেত্রী ও গায়িকা জিনাত সানু স্বাগতার একটি বক্তব্য ঘিরে তোলপাড় নেটদুনিয়ায়।

খাগড়াছড়িতে আজ শারদীয় দুর্গাপূজার মহাঅষ্টমী ও নবমী পালন হচ্ছে

সর্বশেষ আপডেট : ০৭:১৭:০২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৪

আজ শুক্রবার শারদীয় দুর্গাপূজার মহাঅষ্টমী ও নবমী। সব মন্দিরেই ভোর থেকে মহাঅষ্টমী ও নবমী পূজার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়েছে।

মহাঅষ্টমী ও নবমী পূজা অনুষ্ঠানিকতা শুরু হয় সকাল ছয়টা । এছাড়াও চন্ডী ও মন্ত্রপাঠের মাধ্যমে পূজা, দেবী-দর্শন, দেবীর পায়ে ভক্তদের অঞ্জলি প্রদান, প্রসাদ গ্রহণের মাধ্যমে দিনব্যাপী চলে পূজার আনুষ্ঠানিকতা।

শুক্রবার (১১ অক্টোবর) খাগড়াছড়ি বিভিন্ন পূজা মণ্ডপ ঘুরে দেখা গেছে মণ্ডপে মণ্ডপে নেমেছে ভক্তদের ঢল। ঢাক, কাঁসর, ঘণ্টা, শঙ্গ এবং উলুধ্বনিতে মুখরিত প্রতিটি মণ্ডপ। শিল্পীদের রংতুলির ছোঁয়া, বিভিন্ন কারুকাজ ও নানা আলোকসজ্জায় উৎসবের সাজে সেজেছে প্রতিটি মন্ডপ।

ধূপ-আগরবাতির গন্ধ মোহিত করে তুলেছে আঙিনা। বর্ণিল সাজসজ্জা, হইচই আর মহা ধুমধামের যেন শেষ নেই। প্রতিটি পূজাস্থলে চলছে চন্ডী পাঠ। ভক্তদের পূজা- আর্চনা, দেবী-দর্শন, দেবীর পায়ে ভক্তদের পুষ্পাঞ্জলি প্রদান, প্রসাদ গ্রহণের মাধ্যমে দিনব্যাপী চলে পূজার আনুষ্ঠানিকতা। সকালে পূজার জন্য মন্ডপে ভীর থাকলেও বিকাল থেকে রাত পর্যন্ত চলবে প্রতিমা দর্শন। সে সময় ভক্তদের ভীর বেড়ে যাবে কয়েক গুণ।

এর আগে মহাষষ্ঠীর মধ্য দিয়ে শুরু হয় শারদীয় দুর্গোৎসবের দুর্গাপূজা। ১২ অক্টোবর শনিবার বিজয়া দশমীতে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে পাঁচ দিনব্যাপী এ উৎসবের।

সনাতনী শাস্ত্র অনুযায়ী, সনাতন ধর্মীয় বিশ্বাস মতে ভক্তদের কষ্ট দূর করতে চলতি বছর দেবী দুর্গা এসেছেন ঘোটকে, আর বিজয়া দশমীর দিন ঘোটকে বা ঘোড়ায় মর্ত্যলোক ছেড়ে কৈলাসে চলে যাবেন। শাস্ত্রমতে দেবীর আগমন ঘোটকে হলে ফলাফল ছত্রভঙ্গ হয়। সেই নিরিখে ২০২৪ সালে দেবীর গমন ঘোড়ায় হওয়ার জেরে ফলাফল ছত্রভঙ্গ হতে পারে। শাস্ত্রমতে এই ঘোটকে গমনের ফলে সামাজিক ও রাজনৈতিক এলোমেলো অবস্থাকে ইঙ্গিত করে। এটি যুদ্ধ, বিগ্রহ, অশান্তি, বিপ্লবের ইঙ্গিত দিয়ে থাকে।